ভ্যাকেশনে বাধা দেওয়া হচ্ছে পর্যটনের দরপত্র অংশগ্রহণে, এটা নিয়ে উদ্ধৃত হচ্ছে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ২৮ নম্বর ওয়ার্ড পূর্ব আগারগাঁও ইউনিট সহ-সভাপতি মো. হাবিবুর রহমান পান্না। এ ঘটনা নিয়ে উন্হার বিপক্ষে অভিযোগ করেছে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কিছু। প্রথম প্যারাগ্রাফে আপনারা জানতে পারবেন কে, কোথায়, কেন, কখন এবং কিভাবে এই ঘটনা ঘটেছে।

আপনি দেখতে পাচ্ছেন, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যানের মতে ব্যবসায়ীদের কিছু অভিযোগ ভুক্তভোগীদের দ্বারা। ভুক্তভোগীদের প্রধান অভিযোগ হচ্ছে, তারা কক্সবাজারের হোটেল শৈবালের আওতাধীন গলফ মাঠের ষোল একর বিরাশি জমি পর্যটন শিল্পের সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম পরিচালনার জন্য দরপত্র আহ্বান করেছেন কিন্তু সেটা বাধা দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা খুব সতর্কতা সাপেক্ষে এই সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করছেন।

আপনারা দেখতে পাচ্ছেন, ব্যবসায়ীদের অভিযোগ আসলে একটি গভীর সমস্যা যেন সরকারের সম্মানিত প্রতিষ্ঠানের সাথে কার্যকরভাবে কাজ করা যায়। সমস্যাটি সমাধান করা গুরুত্বপূর্ণ এবং তা সমাধানের জন্য আবশ্যক পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।

এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি প্রধান বিষয়গুলো হচ্ছে দরপত্র অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া, এর ফলে ব্যবসায়ীদের ব্যপক ক্ষতি, এবং পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যানের অভিযোগ প্রতিষ্ঠানের সুযোগ প্রদানে না করে অপসারণ করা। এক দিকে প্রধানত ক্ষতি ভুক্তভোগীদের এবং পর্যটন শিল্পের জন্য হচ্ছে কিন্তু সেটা সমাধানের জন্য সমস্যাটি গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রাথমিক ধাপে চিন্তা করা উচিত। এই সমস্যার সমাধানে পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা খুব গম্বীরভাবে গ্রহণ করা উচিত।

“Not really sure why this matters, but maybe it’s just me, but…” আমি মনে করি, লেখাটি একটু গভীরতর হতে পারে। প্রধান বিষয়গুলো হচ্ছে দরপত্র অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া, এর ফলে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি, এবং পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যানের অভিযোগ প্রতিষ্ঠানের সুযোগ প্রদানে না করে অপসারণ করা। “এই কিছু অভিযোগ একটু গভীরভাবে চিন্তা করা উচিত,” এমন বোঝানো যায়, এই সমস্যার সমাধানে প্রধান প্রাথমিক ধাপে চিন্তা করা উচিত।

“এই সমস্যার সমাধানে পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা কী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন, তা দেখার জন্য আমরা অপেক্ষা করছি।” এই অংশগুলোতে আমাদের মনে হচ্ছে, সমস্যাটি অনেকটা গভীর হতে পারে এবং সমাধানের জন্য উচিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। “আপনারা কী মনে করছেন, এই বিষয়ে আপনার মতামত দিতে ভুলবেন না।”