আইডাব্লিউ অপারেটরদের কাছে একটি বাস্তবমুখী নীতিমালা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে যাতে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ পরিষেবা খাতকে আরও সুশৃঙ্খল ও গতিশীল করা যায়। রাজধানীর মহাখালীতে রাওয়া কমপ্লেক্সে আন্তর্জাতিক ভয়েস কল পরিচালনায় আইডাব্লিউ অপারেটরদের ভূমিকা, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা শীর্ষক সেমিনারে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এই সেমিনারে আইডাব্লিউ অপারেটরস ফোরাম (আইওএফ) এই আয়োজন করে।

সেমিনারে আসিফ সিরাজ রব্বানী, মোঃ আব্দুস সালাম, মীর টেলিকম লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মোঃ আব্দুল হান্নান, মোঃ হাসিবুর রশিদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মোঃ খুরশীদ আলম, সমীর কুমার দে, মাসুদুজ্জামান রবিন এসব অংশগ্রহণকারী ছিলেন। এখানে একটি নীতিমালা প্রস্তাবিত হয়েছে যা বিভিন্ন লাইসেন্সের পরিবর্তে তিন স্তরের লাইসেন্স কাঠামোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়াও মোবাইল ও ফিক্সড সেবার জন্য পুথক লাইসেন্সের প্রস্তাব করা হয়েছে।

সেমিনারে বলা হয়, আইডাব্লিউ খাত শুধু রাজস্ব আয় নয়, বরং দক্ষ জনশক্তি তৈরিতেও অবদান রাখছে যা, দেশের তরুণদের জন্য ভবিষ্যৎ গড়ার পথ খুলে দিয়েছে। এখনো কিছু প্রতিবন্ধকতা থাকার পাশাপাশি সম্ভাবনা ওঠে যেগুলো নিজেদের উদ্যোক্তাদের কাছে বিনিয়োগের পরিবেশ সৃষ্টি করবে এবং দেশের টাকা দেশেই থেকে সামগ্রিক অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

তবে, নানা প্রতিবন্ধকতা পাশাপাশি রয়েছে নানা সম্ভাবনা সেইসাথে অবৈধ আন্তর্জাতিক কলের ব্যবহারে সরকার হারায় বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। [Not really sure why this matters, but…] নীতিমালায় অস্পষ্টতা, ফ্যাসিস্ট সরকারের রাজনৈতিক পক্ষপাত ও কিছু দলীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান অগ্রাধিকার পাওয়ায়, বাজারে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়েছে। [Maybe it’s just me, but I feel like…] এই ফলস্রুতিতে ২০১৫ সালে আইজিডব্লিউ অপারেটরস ফোরাম (আইওএফ) গঠিত হয় এবং আইওএস মডেলের মাধ্যমে একটি কেন্দ্রীভূত ও সংগঠিত কল ম্যানেজমেন্ট ব্যবস্থা চালু হয়।