সীতাকুণ্ডে ভূমি মেলার উদ্বোধন
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় সার্বিক উদ্যোগে ভূমি মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা আয়োজিত হয়। মেলার মৌখিক নামকরণ ছিল ‘নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান করি, নিজের জমি সুরক্ষিত রাখ’। সারা দিনে এত অধিক কিছু ঘটনা ঘটেনি। শুরুতে সকালে উপজেলা ভূমি অফিসে ভূমি সেবা সপ্তাহ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মামুন। এবারের ভূমি মেলা আন্তর্জাতিক স্তরে ঘোষণা করা হয়। এ সময় একটি র্যালি ভূমি অফিসের সামনে প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়। এরপর ভূমি অফিস প্রাঙ্গণে আলোচনা সভা ও উপহার প্রদান করা হয় বিভিন্ন সেবা গ্রহীতা, ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকৌশল আলমগীর বাদশা, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা তাজ্জাম্মল হোসেন, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা লুত্তরনেছা প্রমুখ।
উন্নয়নের দিকে এগিয়ে এগিয়ে ধাবনী সাধনা করা একটি উদাহরণ সীতাকুণ্ড উপজেলা ভূমি মেলা। এখানে সবার মনের মধ্যে ভূমি ও উন্নয়নের জন্য উদ্বোধন করা হয়। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, “আমাদের লক্ষ্য ভূমি উন্নয়নের প্রক্রিয়াকে আরও উন্নত করা। প্রতিটি জমির সুরক্ষা ও উন্নয়নের জন্য আমরা চেষ্টা করব।” এ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের সাথে মিলিত হয়ে মামুন বলেন, “আমাদের সম্প্রদায়ের উন্নতির জন্য আমরা সবাই একসাথে কাজ করব।” এছাড়াও, মোটামুটি ৫০ কোটি টাকার প্রকল্পে সীতাকুণ্ড উপজেলা ভূমি অফিস কাজ করছে।
উপজেলা ভূমি অফিসের ভূমি সেবা সপ্তাহ অনুষ্ঠান উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন শহরের নাগরিকরা এবং প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁরা নিজেদের জমির উন্নয়ন ও সুরক্ষা সম্পর্কে জানা পেলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলোচনা সভার অধিকারীরা এবং উন্নয়নের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্যাদি প্রদান করা হয়। ভূমি মেলার আলোচনা সভায় মেলার উদ্দেশ্য, উপস্থিত লোকের সাথে আলোচনা এবং উন্নয়নের প্রেরণা নিয়ে জরিয়াতে উপযুক্ত হয়েছিল।
Overall, the event was a successful initiative towards land development and community welfare. The participants were actively engaged in discussions and exchange of ideas regarding the importance of land management and sustainable development. The presence of local officials and community leaders added value to the event, emphasizing the collaborative efforts needed for holistic progress. The commitment to ongoing projects worth approximately 50 crore taka reflects the dedication of the authorities towards the overall development of Sitakunda Upazila.
In conclusion, the land fair inauguration in Sitakunda was a step in the right direction towards promoting land development and ensuring the well-being of the community. The active participation of stakeholders and the commitment to future projects indicate a positive outlook for the region’s progress. The event served as a platform for dialogue, knowledge sharing, and collaboration, highlighting the significance of collective efforts in achieving sustainable development goals.