ব্যারিস্টার রাজ্জাকের বিচরণ ছিল: বিচারপতি জিয়াউল করিম

কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণের কথা আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল করিম উল্লেখ করেছেন। সোমবার সুপ্রিম কোর্টে অনুষ্ঠিত সভায় ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের স্মরণে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে জিয়াউল করিম একথা বলেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন, জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের জামায়াতের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল, ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের জুনিয়র ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন এবং অনেক অন্যান্য জন।

সভাপতিত্ব করে ছিলেন ল’ইয়ার্স কাউন্সিলের সভাপতি জসিম উদ্দিন সরকার। জিয়াউল করিম বলেন, ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ সম্পর্কে সাংবিধানিক আইন, ব্যাংকিং আইন, বাণিজ্যিক আইন, টেলিকম আইন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন সহ সর্বক্ষেত্রে বড় হিসাবে বিচারণ ছিল। তিনি আরও যোগ করেন, আব্দুর রাজ্জাকের বক্তব্যগুলো অত্যন্ত পাণ্ডিত্যপূর্ণ ছিল। যদি তার কৃতকর্ম এবং আদর্শ আমাদের মধ্যে প্রতিফলন ঘটাতে পারে, তাহলে তার সমস্ত কাজ সাফল্য লাভ করতে পারবে।

সভাপতি জসিম উদ্দিন সরকার সভার শেষে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের দুই ছেলে ব্যারিস্টার এহসান এ সিদ্দিক ও ব্যারিস্টার ইমরান এ সিদ্দিককে সম্মানিত করেছিলেন। তাদের যোগাযোগে কিছুটা আলোচনা হয়। এই অনুষ্ঠানে অনেকগুলি মানুষ উপস্থিত ছিলেন যারা এই ঘটনায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।

“এই আলোচনা যদি সার্থক হয়, তাহলে আমাদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে,” বলেন জিয়াউল করিম। “আমি নিশ্চিত নই কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু সহজেই অনুভব করতে পারি।” তিনি একটি রহস্যময় মুদ্রা সাজাতেন আলোচনার শেষে।

এই ভাবে, আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সভায় উল্লেখিত হয়। তার অভিজ্ঞতা এবং পাণ্ডিত্যপূর্ণ বক্তব্য সমস্তে সময়ের মূল্যায়ন করা হয়।

“অনুষ্ঠানটি সফল হয়েছে,” উদ্বেগহীনভাবে অবস্থান করে বলেন জিয়াউল করিম। “আমরা আশা করি এই ধরনের আলোচনা আমাদের মধ্যে বেশি প্রভাবিত করবে।”

সভার শেষে সভাপতি জসিম উদ্দিন সরকার শুভেচ্ছা জানান।