পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের দুই ঘণ্টা ফোন আলাপ, ইউক্রেনযুদ্ধ থামবে কী?

কে কি করতে চায়?

ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে যুদ্ধবিরতি চায় মার্কিন নেতা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তি চায় যুক্তরাষ্ট্র। তা না পাওয়া গেলে আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে প্রস্তুত ট্রাম্প প্রশাসন।

কোথায়, কখন, কেন, কিভাবে?

সোমবার (১৯ মে) রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোন করে কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দুই ঘণ্টা ধরে ফোনালাপে ব্যস্ত ছিলেন ট্রাম্প-পুতিন। আপডেট: ২৩:৫৮, মে ১৯, ২০২৫। এই ফোনালাপের জেরে যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো সুখবর আসবে কি – সেদিকে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব। রুশ বার্তা সংস্থাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছিলেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।

কি হতে চলেছে?

ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপের পর ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি পুতিন। ট্রাম্পের আহ্বানে সাড়া দিয়ে পুতিন বলেছেন, ‘আমাদের শান্তির দিকে এগিয়ে যেতে প্রস্তুত। এজন্য সবচেয়ে কার্যকর উপায়গুলি নির্ধারণ করতে হবে।

একটি উদাহরণ যুদ্ধবিরতির আশায় ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলেন ইউরোপের নেতারাও। এসএএইচ। এতো কিছুর পরও যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্তে পৌঁছুতে পারছে না মস্কো ও কিয়েভ। এর একমাত্র কারণ, শর্তগুলো নিয়ে চূড়ান্ত একটি সমঝোতায় পৌঁছানো যাচ্ছে না।

এতো কিছু কি ভালো?

ইউক্রেন ৩০ দিনের শর্তহীন যুদ্ধবিরতি চায়। এ শর্তে ক্রেমলিনের উদ্বেগ, নিজেদের অস্ত্র ও সেনায় সজ্জিত করার জন্য সমযটা কাজে লাগাবে ইউক্রেন। অপর দিকে যুদ্ধবিরতির শর্ত হিসেবে রাশিয়া তাদের দখল করা অঞ্চলগুলো ছাড় দিতে বলছে কিয়েভকে। তবে এ শর্ত কানেই তুলছেন না জেলেনস্কি।

এসএএইচ।