ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কিছু উদ্ভাবনা ছিল না, হয়তো তা হয়েছে অন্ধকারে চলে গেছে। গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধানগণন্য হিসেবে তাঁর সিদ্ধান্ত হয়েছে, চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে বাজারে ডলারের দাম ঠিক হবে। এই সিদ্ধান্তের পেছনে কি পৃথক প্রেসার ছিল কেউ জানে না, তাও কিনা কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
ডলার দাম নিয়ে বাজারে একটি নতুন ব্যবস্থা আনা হয়েছে, যা ব্যাংক এর কাছ থেকে প্রতি দিন আপডেট হবে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের ঋণের শর্তপূরণের অংশ হিসেবে মার্কিন ডলারের দাম নির্ধারণে পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে বাংলাদেশের যে সদিচ্ছা আছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সেই বার্তা দিতে ডলারের দাম ‘বাজারভিত্তিক’ করা হয়েছে।
মানি চেঞ্জাররা এটা বুঝে এগোচ্ছেন। তাদের কাজ ক্যাশ ডলারের সঙ্গে। তারা অভিজ্ঞতার আলোকে বুঝে নিয়েছে, দাম একটু বাড়লে অসুবিধা নেই, বেশি বাড়লে তখন হস্তক্ষেপ করবে, পদক্ষেপ নেবে সরকার। এর আগ পর্যন্ত কী করবে? সেই জবাব নেই। জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে হালকা কথার জের সইতে হয় গোটা সেক্টরকে।
এখনো সেই ক্ষত ও রেশ টানছে দুর্বল ব্যাংকগুলো। ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে ঘাড়-মেরুদণ্ড আরও বেঁকে যাচ্ছে ডজনখানেক ব্যাংকের। ডলার নিয়েও এখন হালকা কথার চর্চা। আইএমএফের সাবেক কর্মকর্তা ঘটনার পরিক্রমায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর।
ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কিছু উদ্ভাবনা ছিল না, হয়তো তা হয়েছে অন্ধকারে চলে গেছে। গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধানগণন্য হিসেবে তাঁর সিদ্ধান্ত হয়েছে, চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে বাজারে ডলারের দাম ঠিক হবে। এই সিদ্ধান্তের পেছনে কি পৃথক প্রেসার ছিল কেউ জানে না, তাও কিনা কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
ডলার দাম নিয়ে বাজারে একটি নতুন ব্যবস্থা আনা হয়েছে, যা ব্যাংক এর কাছ থেকে প্রতি দিন আপডেট হবে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের ঋণের শর্তপূরণের অংশ হিসেবে মার্কিন ডলারের দাম নির্ধারণে পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে বাংলাদেশের যে সদিচ্ছা আছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সেই বার্তা দিতে ডলারের দাম ‘বাজারভিত্তিক’ করা হয়েছে।
মানি চেঞ্জাররা এটা বুঝে এগোচ্ছেন। তাদের কাজ ক্যাশ ডলারের সঙ্গে। তারা অভিজ্ঞতার আলোকে বুঝে নিয়েছে, দাম একটু বাড়লে অসুবিধা নেই, বেশি বাড়লে তখন হস্তক্ষেপ করবে, পদক্ষেপ নেবে সরকার। এর আগ পর্যন্ত কী করবে? সেই জবাব নেই। জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে হালকা কথার জের সইতে হয় গোটা সেক্টরকে।
এখনো সেই ক্ষত ও রেশ টানছে দুর্বল ব্যাংকগুলো। ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে ঘাড়-মেরুদণ্ড আরও বেঁকে যাচ্ছে ডজনখানেক ব্যাংকের। ডলার নিয়েও এখন হালকা কথার চর্চা। আইএমএফের সাবেক কর্মকর্তা ঘটনার পরিক্রমায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর।
ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কিছু উদ্ভাবনা ছিল না, হয়তো তা হয়েছে অন্ধকারে চলে গেছে। গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধানগণন্য হিসেবে তাঁর সিদ্ধান্ত হয়েছে, চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে বাজারে ডলারের দাম ঠিক হবে। এই সিদ্ধান্তের পেছনে কি পৃথক প্রেসার ছিল কেউ জানে না, তাও কিনা কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
ডলার দাম নিয়ে বাজারে একটি নতুন ব্যবস্থা আনা হয়েছে, যা ব্যাংক এর কাছ থেকে প্রতি দিন আপডেট হবে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের ঋণের শর্তপূরণের অংশ হিসেবে মার্কিন ডলারের দাম নির্ধারণে পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে বাংলাদেশের যে সদিচ্ছা আছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সেই বার্তা দিতে ডলারের দাম ‘বাজারভিত্তিক’ করা হয়েছে।
মানি চেঞ্জাররা এটা বুঝে এগোচ্ছেন। তাদের কাজ ক্যাশ ডলারের সঙ্গে। তারা অভিজ্ঞতার আলোকে বুঝে নিয়েছে, দাম একটু বাড়লে অসুবিধা নেই, বেশি বাড়লে তখন হস্তক্ষেপ করবে, পদক্ষেপ নেবে সরকার। এর আগ পর্যন্ত কী করবে? সেই জবাব নেই। জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে হালকা কথার জের সইতে হয় গোটা সেক্টরকে।
এখনো সেই ক্ষত ও রেশ টানছে দুর্বল ব্যাংকগুলো। ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ