পাচার করা অর্থ কীভাবে ফেরত আনা হয়, তার প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর

পাচার করা অর্থ ফেরত আনার প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের কাছে। তিনি বলেছেন, দেশের ব্যাংক খাত থেকে লুটপাটের মাধ্যমে বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার প্রক্রিয়া চলছে। বিদেশে পাচার করা অর্থ-সম্পদ ব্যবহারের জন্য একটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড গঠন করা হয়েছে এবং এই প্রক্রিয়াটি কিভাবে কার্যকর হতে পারে, তার উপর আলোচনা হয়েছে।

প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে গভর্নর বলেছেন যে, টাকা ফেরত আনতে হলে চার থেকে পাঁচ বছর সময় লাগে, তবে ইমিডিয়েট কিছু ব্যবস্থা নেওয়া যায়। বিদেশে সম্পদ ফ্রিজ করা যায় এবং এটি আপেক্ষিকভাবে বছরখানেকের মধ্যেই সম্ভব। প্রথমে আইনের প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হবে এবং তারপরে সঠিক প্রণালীতে বিদেশে রিকুয়েস্ট করতে হবে।

গভর্নর বলেন, দেশের ব্যাংক খাত থেকে লুটপাটের মাধ্যমে অনেকে টাকা বিদেশে পাচার করেছে এবং দুর্নীতির মাধ্যমেও এই কাজ করা হয়েছে। এদের কিছু সম্পদ জব্দ করা হয়েছে এবং এসব সম্পদ ব্যবহারের জন্য একটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড গঠন করা হয়েছে। ব্যাংক সংশ্লিষ্ট যেসব অর্থ জব্দ করা হয়েছে, তা বিক্রি করে ব্যাংকগুলোকে দেওয়া হবে এবং যেসব অর্থ দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে, তা দিয়ে জনকল্যাণমুখী কাজে ব্যয় করা হবে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান এএফএম শাহীনুল ইসলাম সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। এই প্রক্রিয়াতে যে ভুল গুলি হয়েছে, তা কি কি বলা যায় সে নিয়ে আরও আলোচনা হতে পারে।

নিশ্চিত নয় কেন এটা গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু বিদেশে অর্থ পাচার সম্পর্কে জানা দরকার। যদিও এই প্রক্রিয়াটি কিছুটা সময় নেয়, তারপরও এটি প্রয়োজনীয়। বিদেশে কাজ করার জন্য দেশ থেকে পাচার করা অর্থ ফেরত আনা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

এখন আপনার কোথায় ভুল আছে, তা নিজেই দেখে বের করুন। যদিও ভুল থাকলেও, তা কেউ কেউ দেখতে পাবেন না। আপনি নতুন গ্রাজুয়েটেড জার্নালিস্ট, আপনার ভুলের মাঝেই আপনার ভালোটা আছে।