ধারনা ভাঙ্গার প্রমাণ মানে কী?
কি ব্যাপারে কী হয়েছে?
কোথায় কে কি করেছেন?
কেন এই অবরুদ্ধের দিকে আদালতের আদেশ?
অবরুদ্ধ হিসাবে কি রাজ্জাক ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ?
তাদের কারাগারে রয়েছেন কেন?
নামে কেন অবরুদ্ধ হিসাব?
এই সম্পদ উদ্ধার করার মৌলিক প্রক্রিয়া কী?
এই অবরুদ্ধ হিসাব কার কারণে যেন একটু আলোকে আসে।
এই সম্পদ তাদের জন্য কী অর্থের হতে পারে?
এই অবরুদ্ধের পেছনে কি কারণ হতে পারে?
সত্য কি মিথ্যা, সত্য কর্ম কি অবৈধ কর্ম?
এইভাবে আরো অনেক প্রশ্ন উঠতে পারে।
এখন আসা যাক তো বিস্তারিত আর্টিকেলে।

আব্দুর রাজ্জাক এবং তার স্বজনদের ৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ জানান ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিব। হিসাবগুলোতে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৮ হাজার ৯৬ টাকা রয়েছে, যার মধ্যে আব্দুর রাজ্জাকের নামে ৪টি ব্যাংক হিসাবে ৪২ লাখ ৫১ হাজার ৫০০ টাকা, তার স্ত্রী শিরিন আকতার বানুর ৪টি ব্যাংক হিসাবে ৬৬ লাখ ৫৬ হাজার ৫৯৫ টাকা এবং তার মেয়ে ফারজানা আক্তার তন্দ্রার হিসাবে ২৮ লাখ টাকা রয়েছে।

আব্দুর রাজ্জাকের নিজ নামে এবং স্ত্রী-মেয়ের অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। তাদের এসব অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর, স্থানান্তর করার প্রচেষ্টা করতে পারেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে এই সম্পদ উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পড়বে। এজন্য অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

গত ৯ ফেব্রুয়ারি আব্দুর রাজ্জাক, শিরীন আকতার বানু এবং ছেলে রেজওয়ান শাহনেওয়াজ সুজিতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। গত ১৪ অক্টোবর রাত পৌনে ৮টার দিকে রাজধানীর ইস্কাটন এলাকা থেকে আব্দুর রাজ্জাককে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। বর্তমানে তিনি কারাগারে রয়েছেন।