শেখ হাসিনা নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় সম্পদের ঘোষণায় অসত্য তথ্য দিয়েছেন, এমন খবর দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন জানিয়েছেন। এরা বলেছেন, হলফনামায় উল্লেখিত ২১ দশমিক ৯১ একর জমির তথ্য গোপন করা হয়েছে, যা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর আওতায় হলফনামায় অসত্য তথ্য দেওয়া হল এবং এর জন্য নির্বাচন কমিশনে (ইসি) তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছে।

এক সংবাদ সম্মেলনে মোমেন বলেন, হলফনামায় মিথ্যা ঘোষণা দেয়ার বিষয়টির উপর যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার এখতিয়ার বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের একই সম্মেতু ওপরে উল্লেখিত তথ্যের ওপর প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দুদক হতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন প্রেরণের সিদ্ধান্ত নেয়েছে।

শেখ হাসিনা এক দলের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হলে হলফনামায় তথ্য প্রদানে অসত্য তথ্য দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। তাকে নির্বাচন কমিশনে দাখিলকৃত হলফনামায় অসত্য তথ্য দেয়ার অভিযোগে নিজের নামে উত্তরাধিকার ও ক্রয়সূত্রে অর্জিত স্থাবর সম্পদ/জমির মূল্য এবং অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ নিয়ে বিস্তারিত পর্যালোচনা করা হচ্ছে।

উল্লেখিত সম্পদ বিবরণীতে তথ্য যাচাই করার পর প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে দুর্নীতি দমন কমিশন প্রকাশ করবে কি শেখ হাসিনা সত্যতা বলার মধ্যে। মোমেন জানান, তাদের পরবর্তী সিদ্ধান্ত হবে কি সে আবার দেখা যাবে। সত্যি বলতে তারা খুব নির্দিষ্ট না এই বিষয়ে।

**কোন ব্যক্তি কোন তথ্য দিয়েছেন?**
দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন এই তথ্য জানিয়েছেন।

**কি ঘটেছে?**
শেখ হাসিনা নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় সম্পদের ঘোষণায় অসত্য তথ্য দিয়েছেন।

**কেন গুরুত্বপূর্ণ?**
এই তথ্য প্রকাশের পরিণামে নির্বাচন কমিশনে কোন আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবে তা পরিণাম হবে।

যেহেতু হলফনামায় মিথ্যা ঘোষণা দেয়ার বিষয়টির বিষয়ে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার এখতিয়ার বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের, এখন দেখা যাবে কি এই বিষয়ে আরও পরিস্থিতি হতে পারে। আমি খুব নিশ্চিত না, কিন্তু আমার অনুমান হল এই বিষয়টি আরও তীব্র হতে পারে। আমার মনে হয়, এই সম্পর্কে আরও জানতে হবে। আর মোমেনের বলা মতে, এই বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্যের আলোকে প্রকাশ করা যাবে এক পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনে।

**আমার মতে, এই সম্পর্কে আরও জানতে হবে।**